রাতে বাদল ভাইয়া আর দিনে রতন
Thanks for read banglay choti golpo রাতে বাদল ভাইয়া আর দিনে রতনরাতে বেশিক্ষন ঘুমাতে পারলাম না, আমার পাশ থেকে ভাইয়া উঠে গেল। ভাইয়া কিন্তু কাজের মানুষ প্রচুর পরিশ্রম করে। চাচার জোড়ানো প্রচুর
সম্পদ ভাইয়া একাই ভোগ করে, তাই মাঠে যাওয়ার জন্য তার তাড়া আছে। উঠে গোসল করে মাঠে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করল।
আমার ছোট ভাইটাও অনেক আগে উঠে গেছে। সকাল আটটা বাজে, আমি এখনো বিছানায় গড়াগড়ি দিচ্ছিলাম। ভাইয়া ডাক দিল, পারুল উঠে
পড়। বুয়া শুনবে তাই কানে কানে বলল, বাথ রুমে আমি তোর জন্য পানি এনে রেখেছি, গোসল করে নিস। আমি লাজুক হাসি দিয়ে বালিশে
মুখ লুকিয়ে ফেললাম।
.
ভাইয়া আমার বগলের নিচে দুধে দু আংগুলের চিমটি দিয়ে কাজে চলে গেল। আমি উঠে বাথরুমে গেলাম, দেখলাম দুই
বালতি পানি আমার জন্য এনে ভাইয়া রেখে গেছে। ভাইয়ার পাকা ঘর পাকা দেয়াল, কিন্তু ফ্লোর এখনো করা হয়নি মাটির রয়ে গেছে। দুটো
কামরা, ছাদ করেছে কিন্তু কোন সিঁড়ি করেনি। আলাদা সিঁড়ি আছে সেটা দিয়ে উঠে, প্রয়োজন মত উঠে আবার সিড়িটা ঢুকিয়ে রাখে পাকের
ঘরে। রাতের গরমে সিঁড়ি লাগিয়ে ছাদে উঠে সিঁড়িটা টেনে ছাদে তুলে নিলে সেখানে দিব্যি আরামে ঘুম যাওয়া যাবে। ঘরটা অবিকল বাংলা ঘরের
মত পার্থক্য শুধু বেড়ার পরিবর্তে দেয়াল, টিনের পরিবর্তে ছাদ। বিয়ে করবে তাই বাথ রুম বানিয়েছে একটা। বাথ রুমটা মুল ঘর হতে আলাদা।
পাকের ঘরের সাথে লাগানো। আমি বাথরুমে গিয়ে গোসল করে নিলাম। তারপর এসে চা নাস্তা খেয়ে অকর্মা মেয়ের মত খাটে গিয়ে গা এলিয়ে
দিলাম। মনটা আজ খুব ফুরফুরে লাগছে, নিজেকে আজ নতুন বিয়ে হওয়া বউয়ের মত মনে হচ্ছে। নিজের শরীরের দিকে একবার নিজেই
তাকালাম। দুধগুলো বেশ বড় বড় হয়ে গেছে, আমার নিজেরই যেন নিজের দুধের প্রতি লোভ লাগছে। একবার টিপে দেখলাম, আহ কি তুলতুলে
নরম, স্পঞ্জের মত। একবার নিজে সোনায় হাত দিয়ে দেখলাম, সোনার দুই কারাটা যেন ফুলে আরো বড় হয়ে গেছে। প্রথম দু'রাতের কথা মনে
পড়ল। লোকটাকে চিনলাম না জানলাম না, অথচ মধুলোভী লোকটি আমার মৌচাকের মধু খেয়ে চলে গেল। কিভাবে সেটা সম্ভব হল ভাবতে ও
অবিশ্বাস্য লাগে।
কিভাবে ঢুকল কিভাবে বের হল, আর প্রথম রাতেই বা কি করে আমায় ভোগ করার প্লান করল, কিছুই মাথায় আসছিল না।
মনে মনে লোকটির সাহসের জন্য ধন্যবাদ জানালাম। ঘরের লোক সংখ্যা কম হওয়াতে চোখকে ফাঁকি দিতে পেরেছে সহজেই।
যা বলিনা কেন, সেও খুব সুপুরুষ বটে। দারুন তৃপ্তি পেয়েছিলাম। আমার নারী জীবন সার্থক করেছে। তার চেয়ে ভাইয়া আরো বেশী সামর্থ্যবান
পুরুষ এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। ভাবনার এপার ওপার দৌড়াতে লাগলাম। বুয়া ডাক দিল, পারুল জেগে আছ?
বললাম হ্যাঁ আছি। একজন মেহমান এসেছে, তোমার সাথে আলাপ করতে চায়, একটু বের হবে? আমি দরজা খুলে বের হলাম।
দেখলাম একটা যুবক, বাড়ির ঘাটায় চলা ফেরা করতে দেখেছি কয়েকবার, কোন আলাপ পরিচয় হয়নি, পাশের বাড়ীর লোক।
আপনাকে ত চিনলাম না?
আমি পাশের বাড়ির লোক, বাদল ভায়ের কাছে এসেছি, আমার নাম রতন, বাদল ভাই কি আছে? বাদল আমার ভাইয়ার নাম। কথা বলার
ফাঁকে সে আমার আপাদমস্তক দেখে নিল। তার চোখ ঘুরে ফিরে আমার দুধের উপর স্থির হল। আমি উড়নাকে টেনে বুকের দুধ গুলো ঢেকে দিলাম।
আপনি বুঝি বেড়াতে এসেছেন? বাদল ভায়ের কি হন আপনি?
হ্যাঁ, তার জেঠাত বোন।
কি নাম আপনার?
বললাম পারুল। লোকটি যেন আমার সাথে হেসে হেসে কথা বলছে। মনে মনে ভাবলাম প্রথম দু'রাতের নাগর এ লোকটি নয়ত?
বলল, বেড়াতে এসেছেন, ঘরে বসে আছেন কেন? চলুন আমাদের ঘরে চলুন, চা নাস্তা খেয়ে আসবেন।
অল্প আলাপে তাদের ঘরে যেতে বলা, আমার কেন যেন সন্দেহ হল। বললাম আজ নয়, ভাইয়া আসলে অনুমতি নিয়ে যাব।
আলাপের ফাঁকে লোকটি ঘরে ঢুকে গেল, খাটের এক কোনে বসে গেল। অনুমতি নেয়ারও দরকার মনে করল না। আমি খাটের অন্য কোনে
বসলাম।
চারিদিকে তাকিয়ে ফিস ফিস করে বলল, আপনি খুব সুন্দরী, আমার খুব ভাল লাগে আপনাকে। আপনারা আসার দিনেই আপনাকে দেখে
আমার ভাল লেগে গেছে, তাই আপনাকেই দেখতে এসেছি, বাদল ভাইকে খুঁজতে নয়। আপনি আমার কথা শুনে মাইন্ড করেছেন?
নারীর স্বভাবজাত লাজুকতা আমাকে বেষ্টন করে ফেলল। আমি নিচের দিকে তাকিয়ে পায়ের বৃদ্ধ আংগুল মাটির ফ্লোরে গুতোতে গুতোতে জবাব
দিলাম, না।
আমার মাকে আপনার কথা বলেছি, আপনাকে আমার ভাল লাগার কথা। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই, বাদল ভায়ের সাথেও কথা বলব।
এখন শুধু মা আপনাকে দেখতে চায়, আসবেন আমার সাথে? বাদল ভায়ের দরকার নাই সে আসার আগেই আপনি চলে আসবেন। তাছাড়া
আরো কথা আছে আপনার সাথে, সেটা সেখানে যদি যান বলব নয়ত বলব না।
আপনি কেন বারবার অনুরোধ করছেন, আমার গার্জিয়ান আছেনা, তাদের অনুমতি ছাড়া যাওয়া ঠিক হবে? আপনার মা আমাকে খারাপ
ভাববে না? কোন মেয়ে কি একটা ছেলের প্রস্তাবে যেতে পারে? বলুন, জবাব দিন?
তোমার সব কথা ঠিক, কিন্তু তোমার প্রতি আমার ভালবাসা আমাকে এতই দুর্বল করে ফেলেছে যে আমার মাথা মোটেও কাজ করছেনা। কোনটা
করলে তোমায় পাব সেটা ভাবতে পারছিনা, তোমাকে হয়ত পাব নয়ত আমি বাড়ী ছেড়ে পালাব। আমার ভবিষ্যত মন্দের জন্য তুমিই একমাত্র
দায়ী থাকবে, আমি চলে গেলাম বলে সে হাঁটা দিল। আমি কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে গেলাম, আবেগাপ্লুত হয়ে মনে মনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।
আমিও তার পিছনে পিছনে হাঁটা দিলাম। শুধু বুয়াকে বললাম আমি একটু আসি। আমি যাওয়াতে রতনকে খুব উতফুল্ল দেখাচ্ছে। সে চিতকার করে
তার মাকে ডাকল, মা মা দেখ কাকে এনেছি! যার কথা তোমাকে রাত্রে বলেছিলাম। তার মা আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরল, দুই গালে
দুটো চুমু দিয়ে বলল, সত্যি তুই খুব সুন্দরী। আমার পাগল ছেলেটা এমনে এমনে পাগল হয়ে যায়নি। মা তার তার ছেলের আবেগ উচ্ছাস এবং
গত রাতে মা ছেলের মধ্যে সমস্ত আলাপ আলোচনা আমায় খুলে বলে আমার হাতে পাঁচশত টাকা গুঁজে দিয়ে বলল, বাদল আসলে আমাদের প্রস্তাব
আমরা পাঠিয়ে দেব এবং তোমার বাবা মার সাথে কথা বলতে বলব। তার মা আমাকে আদর অভর্থ্যনার মাধ্যমে আমায় বিদায় দিল। রতন
আমাকে আমার চাচার বাড়িতে এনে দিয়ে চলে যাচ্ছে এমন সময় আমি বললাম,
শুনুন,
কি বলবেন বলেন?
আপনি আমাকে আর আপনি করে বলবেন না।
অহ এটা।
না এটা নয়।
তাহলে কি বলতে চাও।
যাওয়ার আগে বলছিলে সেখানে গেলে কি একটা কথা বলবে, কই বললে নাতো?
শুনে রাগ করবে নাতো?
না, রাগ করবনা।
সত্যি রাগ করবেনা?
সত্যি সত্যি সত্যি।
তুমি এখানে আসার পর প্রথম ও দ্বিতীয় রাতে তোমার ঘুমের মাঝে যা ঘটেছিল সেই পুরুষটা ছিলাম আমি।
আমার শরীরটা অবশ হয়ে গেল, লজ্জায় চোখ মুখ লাল হয়ে গেল, তার সামনে দাঁড়াতে পারছিলাম না। দৌড়ে পাশের রুমে চলে গেলাম। দরজা
বন্ধ করে দিতে চাইলাম, দরজা ঠেলে সেও আমার সাথে সাথে ঢুকে গেল। আমি খোলা জানালার গ্রীল ধরে তাকে পিছ দিয়ে মুখ ঢেকে দাঁড়িয়ে
রইলাম। সে আস্তে আস্তে সব কটি জানালা বন্ধ করে দিল, দিনের বেলাতে সব ঘর অন্ধকার হয়ে গেল। তারপর আমার দু বগলের নিচে হাত
দিয়ে আমার স্তনযুগল দু হাতে খাপড়ে ধরল। আর কাঁধে ও গলায় তার জিভ দিয়ে চাটতে লাগল। আমার সমস্ত শরীরে বিদ্যুতের মত ঝিলিক দিয়ে
উঠল, দেহ মন শিহরিত হয়ে উঠল, আরো বেশী লাজুকতায় আড়ষ্ট হয়ে গেলাম। স্তনে চাপরত তার দুহাতের উপর আমার হাত রাখলাম,
এই তুমি কি শুরু করলে, আমার ভাইয়া আসার সময় হয়ে গেছে, চলে যাও।
তোমাকে দলিত মথিত করে তবে যাব।
তাহলে তাড়াতাড়ি কর, যা করার করে নাও। আমি উলটা ঘুরে গেলাম এবং তার গলা জড়িয়ে তার দু গালে চুমু দিয়ে পরে একটা গালে জোরে
কামড়ে দিলাম।
সে কামিজ উপরের দিকে তুলে দিয়ে ব্রেসিয়ার খুলে নিয়ে আমার দুধগুলো বের করে নিলো। ডান হাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে বগলের নিচে দিয়ে
আমার ডান দুধ চিপে ধরে মুখে আমার বাম স্তন চোষতে লাগল আর বাম হাতে আমার সোনায় আংগুল চালাতে লাগল। আমি দু'রান কে আরো
বেশী করে ফাঁক করে দিয়েছি। তার উত্থিত বাড়া বার বার আমার উরুতে গুতা মারছে।
স্তন চিপা ও চোষা এবং সোনায় আংগুল চোদনের ফলে আমি চরম উত্তেজনায় গরম গরম নিঃশ্বাস ছাড়তে লাগলাম। আরামের আতিশয্যে আমার
মাথা পিছনের দিকে ঝুঁকে গেল। তারপর সে আমাকে উলটা ভাবে ঘুরিয়ে নিল। বাম হাতে আমার দুধ চেপে ধরে এবার ডান দুধ চোষতে লাগল
আর ডান হাতের আংগুল দিয়ে সোনায় আংগুলচোদা করতে লাগল। নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না। মুখে গোংগানির শব্দ বুয়া শুনতে পাচ্ছে
কিনা সে দিকে ও ভ্রক্ষেপ নাই। আমি আহ আহ ইহ করতে করতে খাটে চিত হয়ে শুয়ে গেলাম। রতন আমাকে নেড়ে চেড়ে খাটের কানায় আমার
পাছাটাকে টেনে নিয়ে দু'রান কে ফাঁক করে তার বাড়াটাকে এক ঠেলায় ঢুকিয়ে দিল। আমি আহ করে আরামদায়ক শব্দ করে তার পিঠ জড়িয়ে
ধরলাম। সে মাটিতে পা রেখে উপুড় হয়ে আমার বুকে ঝুনকে পড়ে আমার একটা দুধ চোষতে চোষতে এবং অন্য দুধ টিপতে টিপতে আমাকে ঠাপ
মারতে লাগল। আমি যেন চোখ বন্ধ করে তার প্রতি ঠাপে সুখময় স্বর্গ দেখতে পাচ্ছিলাম। এক সময় সে ও আহ ইহ অহ হাই শব্দ করে পারুল
পারুল পারুল নাম ধরে চিতকার দিয়ে আমার সোনায় বীর্য ঢেলে দিয়ে বুকের উপর নেতিয়ে পড়ল। এখন থেকে দিনে রতন রাতে বাদল ভাইয়া
আমি দুই নাগরের চোদনে মহাসুখে দিন কাটাতে লাগলাম।