Kajer Meye Chuddesilam - কাজের মেয়ে চুদ্দে ছিলাম
|
তখন
আমার(যদিও আমি নই) বয়স ১২-১৩, ক্লাস ফাইভে পড়ি। সেক্স সম্মন্ধে কোন কিচ্ছু
জানি না।তা সেদিন আমার পিসির বাড়ি যা-হোক কোন এক পূজোর নিমন্ত্রন।আমি, মা,
বাবা গেছি।পিসিও আমাদের পারাতেই থাকত।খুব বেশি হলে আমাদের আর পিসিদের বাড়ি
হেটে যেতে আধ ঘণ্টা সময় লাগে।যাতায়াতও ছিল।পিসতুতো দাদারা আমায় ছোট বলে
খেপাত।আর আমিও খুব রাগে যেতাম।তা আমার রাগে কার কি আসে যায় ? আর খুব বেশি
কেউ পাত্তাই দিত না।সেদিনও পিসির বাড়িতে সময় কাটছেনা।এক কনে দাড়িয়ে পূজো
দেখছি।
ভাল
লাগছেনা।তা পিসির বারির মেয়ে ছিল তারাদি, গায়ের রঙ একটু চাপা হলেও মুখশ্রী
খুব সুন্দর।দেখলে যে কোন ছেলেই তাকিয়ে থাকবে।আপনারা ভাবছেন কাজের মেয়ের আর
কত প্রশংসা করব।তাহলে থাক।তা এই তারাদি আমায় একটু-আধটু পাত্তা দিত।বলতে
গেলে বেশিই পাত্তা দিত।জানি না কেন আমায় ইচ্ছে করে ঝুঁকে নিজের দুদু
দেখাত।মাযে মাযে আমার গাল টিপে দিত।তা ওই পুজর দিন একটু বেশি বাড়াবাড়ি
করল।প্রসাদ দিতে এসে আমার ধনে আলত করে পাছা দিয়ে ধাক্কা মেরে গেল। আমি ত
অবাক।দেখি তারাদি আমার দিকে তাকিএ মুচকি মুচকি হাসছে।তা আমি কিছু বললাম
না।এর কিছু পরে ত এক বিস্রি কাণ্ড ঘতল।তারাদি আমার পাস দিয়ে যাওয়ার সময়
আমার ছোটো নুনুটা আস্তে করে টিপেই ছেরে দিল।কেন জানি না আমার নুনু হতাথ করে
খারা আর সক্ত হয়ে গেল।লোকজনের সামনে এই ভাবে ধন কেলিয়ে দাড়িয়ে থাকা লজ্জার
বাপার।আমার সাত-সকালে আমার ধন চুরি হয়ে গেল।কি আশ্চর্য ?কাউকে দাক্তেও
পারছি না।পিসতুতো দাদারা আমাকে টিটকিরি দেবে।কোন রকমে প্যান্টের তলায় নুনু
চেপে ঘরে এলাম।তা সে ধন বাবাজি কোন মতেই নামবার নয়। তখন আমি জাঙ্গিয়া পরা
সুরু করিনি।বাড়া ত টং হয়ে আছে।টা কোন মতে ধন নরম করে বেরিয়ে এলাম।কিন্তু
মাথায় এই কথা দুতই ঘুরপাক খেতে লাগল।
পরের
দিন মা বাবা বাড়ি ছলে গেছে।পিসতুতো দাদারা কলেজে।পিসি পাসের বাড়ি আর পিসে
আপিস গেছে।বাড়িতে সুধু আমি আর তারাদি।আমি খাটে শুয়ে গল্পের বই পরছি।তারাদি
খাবার খেতে ডাকল।আমি গেলাম।খাবার দেওয়ার সময় পিঠে পকা পড়েছে বলে আমার মখে
দুদু দিয়ে ধাক্কা দিল।আম কি বল্ব,অমন নরম মাই ,খুব আমার লাগ্ল।তারাদি দেখে
হেসে বলল,”তুই খা, আমি চান করে আসছি”।আমার খাওয়া শেষ হতে যায়।ওদিকে তারাদি
বাথরুম থেকে বেরয় না।হটাত তারাদি ডাকল,-
-”সমু তর খাওয়া শেষ?”
-”হ্যাঁ শেষ”
-”তবে এদিকে আয় তো”
আমি ভয়ে ভয়ে বল্লাম-”কিন্তু তারাদি!!”
-”তুই আয় না”
আমি বাথরুম এর দরজার কাছে গিয়ে দেখি দরজা খোলা। এদিকে তারাদি পায়ের আওয়াজ পেয়ে গিয়ে বলল
-”ভিতরে আয়।”
-”কিন্তু তারাদি”
-”কোন কিন্তু নয় তুই ভিতরে আয়”
আমি
পা টিপে টিপে দরজা খুল্লাম।খুলেই চমকে গেছি।তারাদি পুর লাংতা।গায়ে পোশাক
বলতে একটা ছোটো তোয়ালে নিছের দিকে পরে আচ্ছে।আমি দেখে থ।এদিকে ধন বাবাজি
আমার আইফেল টাওয়ার ।তারাদি আমার অবস্থা দেখে হেসে ফেলল।চট করে কাছে এসে হাথ
ধরে বলল
-”শীত বলে তহ আজ চান করিসনি, আমার সাথে কর”
বলেই আমার আমার প্যান্ট খুলতে উদ্যত হয়।আমি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে বলে
-”আরে ছোট থেকে তকে মানুস করলাম, নিজের লোকের কাছে লজা কিসের? নে সাবানটা নে আমার পিঠে ঘসে দে”
আমি
বিনা বাক্য বায়ে সাবানটা হাথে নিলাম।এদিকে তারাদি আমার ধন দেখে মুচকি
মুচকি হাসছে।সাবান ঘসে দিতে লাগলাম।সাবান ঘষা হলে তারাদি জোর করেই আমার
প্যান্ট খুলে দিল।ধন দেখে বলল,”বেশ বড় হয়ে গেছিস।”বলে আমার ধনে সাবান ঘসে
দিতে লাগ্ল।তারপর দুদূতে সাবান ঘসে দিতে বল্ল।আমি বেশ আনান্দ পাচ্ছিলাম।কি
নরম দুদু!আজান্তেই হাথ চলে গেল।তারাদি দেখে মুচকি মুচকি হাসছে।এরপর আমাকে
সাবান ঘসে আচ্ছা করে দুদু দিয়ে শরীরে মাসাজ করতে লাগল।এরপর দুজনে সাবান
মেখে বাথরুমের মেঝেতেই চটকা- চটকি করতে লাগ্লাম।তারাদি আমার ধন বিচি ডলে
দিল।কিছুকহন এই সব করার পর।তারা দি বাইরে এসে আমার গা হাথ পা মুছিয়ে দিল।আর
ভিতরে চলে গেল কাপড় পাল্টাতে।